জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে শুরু হয় বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে গণতন্ত্রের বিপর্যয় এবং পরাজিত শক্তির পুনর্বাসন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নৃশংসভাবে হত্যা করে
স্বাধীন এ জাতিকে পরাধীনতার নাগপাশে বন্দী করতে চেয়েছে দেশি বিদেশি কুচক্রী মহল বহুবার। সফল হয়নি কেউ।
পিছু হটে ফের নতুন কোনো ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে তারা।
কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্রই দাবিয়ে রাখতে পারবে না বাঙালি জাতিকে।কারণ আমাদের আছেন একজন শেখ মুজিব। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সপরিবারে তাকে হত্যা করে সেই কুচক্রী মহলটি ভেবেছিল ইতিহাসের পাতা থেকে শেখ মুজিবের নাম নিশানা মুছে দেবে।
পারেনি তারা। যিনি নিজেই ইতিহাস, যাঁর অমর কীর্তি গাথায় সমৃদ্ধ বাঙালি জাতির ইতিহাস, তাকে মুছে ফেলবে, এমন সাধ্য কার? বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতা, বাংলাদেশ একই সুতোয় গাঁথা। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে তিনি বেঁচে থাকবেন, প্রেরণা জুগিয়ে যাবেন আমাদের। সিআরবি রক্ষার আন্দোলনেও অপশক্তি টিকতে পারবে না।
১৫ আগস্ট সি আর বিতে নাগরিক সমাজ, চট্টগ্রাম আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন আলোচকরা।
Leave a Reply