আজ ১৫ আগষ্ট। ষড়যন্ত্র ও শোকের মাস শুরু হলো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষের এই বছরটি তাৎপর্যবহ এবং বর্তমান করোনা মহামারীর সময়টিও নানারকম চ্যালেঞ্জে মুখরিত। তার ভেতর সকলের জন্য ভ্যাকসিন সরবরাহ এবং জঙ্গিবাদ নির্মূল ও তরুণ প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় স্নাত করা অন্যতম দায়িত্ব হিসেবে গণ্য হচ্ছে সচেতন মানুষের কাছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (১৯২০-১৯৭৫) আদর্শের প্রচারও বেড়েছে। কারণ তিনি বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন এবং একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছেন। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু; পাকিস্তানি শাসকদের জেল-জুলুম, নিগ্রহ-নিপীড়ন যাঁকে সদা তাড়া করে ফিরেছে, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে উৎসর্গীকৃত-প্রাণ,আদর্শিক সেই মহান ব্যক্তি স্বাধীনতার ৪৮ বছর পরেও জীবন্ত।
আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বর্তমান তরুণ প্রজন্মের একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে জেগে ওঠা এবং জঙ্গিবাদ নির্মূলের প্রচেষ্টাকে সেই জীবন্ত মহাপুরুষের আদর্শের ধারাবাহিকতা হিসেবে গণ্য করা যায়। বঙ্গবন্ধু সর্বোতভাবে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত ছিলেন। সাধারণ মানুষের দুঃখ দুর্দশার অবসান ঘটাতে নিজের জীবন বিপন্ন করেছিলেন। ছাত্র জীবনের শুরু থেকেই বাস্তব সমাজে কাজের অভিজ্ঞতা তিনি অর্জন করেন।
Leave a Reply